শিরোনাম
চকরিয়া প্রতিনিধি : | ০১:৫৭ পিএম, ২০২০-০৯-২১
পল্লী বিদ্যুতে নামে বেনামে দুর্নীতি লেগেই আছে। এদের রন্ধে,রন্ধে দুর্নীতি। নিচ থেকে উপর তলা, যেই তলাতে যান না কেন? টাকা না দিলে কোন সিঁড়ি অতিক্রম করা সম্ভব নয়।
সব চাইতে বেশি হয়রানি নতুন মিটার সংযোগের বেলায়। তবে এখন পল্লী বিদ্যুৎ এর নতুন আতংকের নাম ইন্জিনিয়ার। এতদিন ছিল ঠিকাদার, ইলেকট্রিশিয়ান। বিদ্যুৎ অফিসে ইনেসফেকশনের নামে গ্রাহকদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
এই ইনেসপেক্টাররা বলে কাগজে ইলেকট্রিশিয়ান এর সই লাগবে। না হলে কাজ হবে না। এই ইলেকট্রিশিয়ানদের সাথে অফিসের আবার আত্নার সম্পর্ক।
এখন আবার আরেক বিপদ পল্লী বিদ্যুৎ ইন্জিনিয়ার! তার কাজ কি এমনতর প্রশ্ন উঠেছে গ্রাহকদের মাঝে। এদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগিরা।
কক্সবাজারের চকরিয়া পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের আওতাধিন উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়ন।
এখানে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার গ্রাহক রয়েছে। আছে অনুমোদিত ইলেকট্রিশিয়ানও।
সম্প্রতি চকরিয়া জোনাল অফিসসহ ডুলাহাজারা অভিযোগ কেন্দ্রেস্থ খুটাখালীতে ভুয়া ইন্জিনিয়ার কতৃক চরম গ্রাহক হয়রানির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
অধিকাংশ খুটাখালীর গ্রাহক ভুয়া ইলেকট্রিশিয়ান ও ইন্জিনিয়ারদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ছে।
বিশেষ করে নতুন মিটার নিতে আসা গ্রাহকরাই বেশী হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
অভিযোগ উঠেছে, খুটাখালীতে সম্প্রতি সময়ে রেজাউল করিম নামে ভিজিটিং কার্ডধারী একজন পল্লী বিদ্যুতের ইন্জিনিয়ারের পরিচয় পাওয়া গেছে।
সে বর্নিত ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ড উত্তর পাড়ার কাশেম মেস্ত্রীর পুত্র।
সে মুলত বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নিবন্ধনধারী (মেয়াদোত্তীর্ণ কার্ড) গ শ্রেনীর ইলেকট্রিশিয়ান হলেও দাবী করছে নিজেকে ইন্জিনিয়ার। তার কাছে সাধারন মানুষ হয়রানীর শিকার হচ্ছে বলে একাধিক সুত্রে জানা গেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ইন্জিনিয়ার দাবীদার রেজাউল বিদ্যুৎ সংযোগ, মিটার পরির্বতন,ওয়ারিংসহ বিভিন কাজে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
জোনাল অফিসে নতুন একাধিক গ্রাহক এই নামধারী ইন্জিনিয়ারের বিরুদ্ধে মৌখিক নালিশ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিজেকে ইন্জিনিয়ার দাবীদার রেজাউল বলেন, সে নিবন্ধিত ইলেকট্রিশিয়ান, সে হিসাবে পরিচিতি বাড়াতে তিনি ইন্জিনিয়ার তকমা লাগিয়েছেন। বিদ্যুৎ অফিসে দালালী করেনা দাবী করে তিনি মানুষের বাড়িতে গিয়ে ওয়ারিং এর কাজ করেন বলে জানায়।
ভিজিটিং কার্ডে ইন্জিনিয়ার কেন লেখা হয়েছে এবং সরকারী লগো কেন ব্যবহার করেছেন জানতে চাইলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেনি।
সম্প্রতি সময়ে খুটাখালীতে কথিত ইঞ্জিনিয়ার রেজাউলের কাছে সাধারন মানুষ জিম্মি হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছন স্থানীয়রা।
চকরিয়া জোনাল অফিসে যে সব দালাল চষে বেড়াচ্ছে এদের মধ্যে অন্যতম ভিজিটিং কার্ডধারি রেজাউল। তার একই অঙ্গে অনেক রুপ।
চকরিয়া জোনাল অফিসের ডিজিএম মোসাদেকুর রহমান বলেন, পল্লী বিদ্যুতে কোন বিদ্যুৎ ইন্জিনিয়ার নেই। গ্রাহকদের কাছ থেকে যে সব ভুয়া ইন্জিনিয়ার,ইলেকট্রিশিয়ানরা টাকা নেয় তা আমার জানা নেই।
যদি কারো কোন অভিযোগ থাকে তাহলে আমাকে লিখিত দিতে হবে।
যদি কোন ইলেকট্রিশিয়ান টাকা দাবি করে তাহলে আমাকে ফোন করে জানাবেন আমি তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেব।
গুইমারা প্রতিনিধি :: : রাউজানে পুকুরে নেমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মোহাম্মদ রামিম (১৬) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হ...বিস্তারিত
রামু প্রতিনিধি : : বিসর্জন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মাননী...বিস্তারিত
রাউজান প্রতিনিধি : : রাউজানে পুকুরে নেমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মোহাম্মদ রামিম (১৬) নামের এক এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু হ...বিস্তারিত
মীরসরাই প্রতিনিধি : : মিরসরাই উপজেলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের আগুনে তিনটি বসতঘর পুড়ে গেছে। বুধবার (৫ অক্টোবর) রা...বিস্তারিত
পেকুয়া প্রতিনিধি : কক্সবাজারের পেকুয়ায় কেয়া ডেন্টাল কেয়ারে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালিয়েছে একদল দুর্বৃত্ত। বুধব...বিস্তারিত
সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি : : সীতাকুণ্ডের কুমিরায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে ডেঙ্গু। অবস্থা এমন যে একটি গ্রামের ঘরে ঘরে জ্বর। আর এসব জ্বর ...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited